কক্সবাজার ভ্রমণ (প্রথম পার্ট)

 আমারা কুমিল্লা জেলার হোমনা উপজেলা থেকে রওনা হই।তখন রাত প্রায় আটটা(৮) বাজে।আমরা দুটি বাসে করে  একশ জন ভ্রমণের জন্য রওনা হই।কিন্তুু এখানে আমার অভিজ্ঞতা শেয়ার করছি। যাই হোক আমার রওনা শুরু করলাম আল্লাহর নামে। আমরা মাঝ পথে বিরতি নেই চট্টগ্রামের আমানত শাহর মাজারে।আনুমানিক এক ঘন্টার যাত্রা বিরতি দেই।সবাই এই বিরতিতে কেউ ঘুমের ঘোর কাটিয়ে ফ্রেশ হচ্ছে আবার কেউ বেরিয়ে পরেন মাঝ রাতের ঘুমন্ত চট্টগ্রাম শহরের আশপাশ ঘুরে দেখতে।আমরা কিছুটা ফ্রেশ হয়ে পাশের চা দোকান থেকে চা খাই তারপর একটু আকটু এদিক সেদিকে ঘোরাফেরা করি।আর মজার বিষয় হল চট্টগ্রামের মশা। এরা আপনাকে কোথাও এক মিনিটের জন্য দাঁড়িয়ে থাকতে দিবে না।তাই আমাদের  একটু ঘোরাঘুরি করা।রাত যখন তিন টা বাজে তখন আমাদের যাত্রা বিরতি শেষে শুরু হয় আবার পথ চল গন্তব্য কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত।আপেক্ষার প্রহর গুনতে গুনতে ভোর ছয়টা বাজে তখন আমার সমুদের পাড়ে।

ভোরের সকাল নির্জন সাগরপাড়ে শুধু সাগরের গর্জন।তখন সমুদ্রে ভাটা পরে ছিল তাই সমুদ্র পারে অনেকটা পথ হাটতে পেরেছি।সকালের সমুদ্র সৌন্দর্য উপভোগ করার পর আবার বাসে উঠি।বাস চলে আসে আমাদের হোটেলের সামনে।আমরা হোটেলের রুম বুকিং নিয়ে অনেক ঝামেলায় পরতে হয়েছে।আমরা দুপুর একটার আগে কোন রুম পাইনি।তাই আপনাদেরকে বলে রাখি কক্সবাজার যাওয়া আগে হোটেল বুক করে যাবেন নাহয় আমাদের মত ঝামেলায় পরতে হবে।

(বাকি অংশ দ্বিতীয় পার্টে)

বাকি অংশ দ্বিতীয় পার্টে

Comments

Popular Posts